মসজিদ সরিয়ে ফেলুন- শেখ হাসিনা (কপি পোস্ট)
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৩
সেলিম ও দেলোয়ার হত্যা: শুধুই পুষিয়ে দেবার আশ্বাস শেখ হাসিনার
১৯৮৫ সালের শুরু থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আবার ছাত্র আন্দোলনের জন্য নতুন করে তাগিদ দিতে থাকলেন। বহু চাপাচাপি, ধমকা ধমকি এবং তাগিদ দেওয়া সত্ত্বেও যখন আন্দোলনের বিন্দুবিসর্গও হলোনা তখন তিনি রেগে মে মাসের মাঝামাঝি তাঁর জন্মভূমি এবং পিতার বাড়ি টুঙ্গিপাড়ায় চলে গেলেন। এবং বেশ কিছুদিন টুঙ্গিপাড়ায় থাকলেন। এরই মধ্যে একদিন শেখ বাড়ি (শেখ হাসিনার নিজের বাড়ির) কিছু মুরব্বীসহ গ্রামের ২০/৩০ জন মুরুব্বী এসে শেখ হাসিনার অংশের একটি নারিকেল গাছ দ্বারা শেখ বাড়ির অন্য শরীকের জায়গায় নির্মিত মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জানিয়ে সেই নারিকেল গাছটি কেটে ফেলার প্রস্তাব করলে, শেখ হাসিনা সরাসরি বলে দেন- আমার গাছ কাটা হবে না। দরকার হলে মসজিদ সরিয়ে ফেলেন। তখর সকল মুরব্বী পবিত্র কুরআন পাকে মসজিদ সরানো নিষেধ আছে বলে মসজিদের দেওয়াল ও ছাদ ঘেঁসে থাকা শেখ হাসিনার জায়গায় অবস্থিত নারিকেল গাছটি কেটে ফেলার জন্য বারবার অনুনয় বিনয় করতে থাকে। তখন শেখ হাসিনা বলেন, এই মসজিদ বন্ধ করে দিন। আমি আরো বড় মসজিদ বানিয়ে দেব।
মুরব্বীরা বলেন, একটু বাতাস হলেই নারিকেল গাছটি মসজিদের গায়ে এবং ছাদে লাগতে থাকে। এইভাবে চললে মসজিদের ছাদ এবং দেওয়াল অচিরেই ভেঙে যাবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ভেঙে যায় যাক, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আপনারা লক্ষ বছর কান্নাকাটি করলেও নারিকেল গাছ কাটবো না।
সূত্র: আমার ফাঁসি চাই- মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ুর রহমান রেন্টু (আওয়ামী লীগের ১নং কাউন্সিলার)










No comments:
Post a Comment