বাংলাদেশের একটি প্রধান রাজনৈতিক জোট কর্তৃক সর্বোচ্চ সময় ধরে অবরোধ নামক রাজনৈতিক কার্যক্রম চলছে। সারাদেশ গত একটি মাস ধরে মন্থর হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন বাড়ছে সহিংসতায় ও পুলিশি আক্রমনে নিহতের পরিমান।
৫ই জানুয়ারির ভোটার বিহীন নির্বাচনের পর প্রায় এক বছর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঠান্ডা থাকলেও নির্বাচনের বর্ষপূর্তিকে কেন্দ্র করে গরম হয়ে উঠে রাজনৈতিক অঙ্গন। একতরফা নির্বাচনকে নিয়ম রক্ষার নির্বাচন আক্ষা দিয়ে সরকার দ্রুত আলোচনার মাধ্যমে পরবর্তি নির্বাচনের ঘোষনা দেবার কথা থাকলেও সুযোগ বুঝে নিজেদের ক্ষমতাকে প্রলম্বিত করার চেষ্টা চরিত্র শুরু করে ক্ষমতাসীনগন। মধ্যবর্তি নির্বাচন না দেবার কারন হিসেবে তারা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তিমত্তার দুর্বলতা ও দেশের উন্নয়ন কার্যক্রমের ধারাবাহিকতাকে তুলে ধরে। নির্বাচন প্রত্যাশি রাজনৈতিক দলগুলো পুরো এক বছর নিজেদের ঘর গুছানো ও জনসমাবেশের মত ধারাবাহিক রাজনৈতিক কর্মসূচি অব্যাহত রাখে। এদিকে সরকারের এক বছর পূর্তিকে সামনে রেখে সরকার ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে বিরোধী দলগুলোর বেশ কয়েকটি সমাবেশ ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে বাধার সৃষ্টি করে। বিশেষ করে ৫ই জানুয়ারীতে তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ৪ই জানুয়ারী থেকে পরের প্রায় ১৩দিন ধরে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। মাস পার হয়ে গেলেও এখনো তিনি তাঁর অফিসেই অবস্থান করছেন, এখনো তাঁর অফিসে নেতাকর্মী ও কর্মচারীদের আসা যাওয়ার উপর সরকারী নিয়ন্ত্রন রয়েছে। ৫ তারিখের সমাবেশে যাবার পথে তাঁকে আটকে দেয়া হলে তিনি লাগাতার অবরোধের ঘোষনা দেন যা এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। অবরোধের পাশাপাশি বিভিন্ন সময় হরতাল কর্মসূচিও হয়ে চলেছে।
অবরোধ কার্যক্রম শুরুর সাথে সাথে সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে দাবি করা হয়েছিলো যে দেশের কোথাও কোন অবরোধ কার্যক্রম চলছে না, কিন্তু ব্যবসায়ী ও অন্যান্য মহল অবরোধে তাঁদের সকল কার্যক্রম প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে বলে দাবি করেছে। অবরোধ ও আন্দোলনের কোন অস্তিত্ব নেই বললেও সরকার ঠিকই এ আন্দোলন দমাতে আন্দোলনকারী সংগঠনগুলোর প্রধান নেতাদেরকে বন্দী কিংবা অবরুদ্ধ করে রেখেছে। আন্দোলনকারী/পিকেটার দেখলে সাথে সাথে গুলি করে হত্যা করার ব্যাপারে পুলিশ, বিজিবি ও অন্যান্য সকল সরকারী বাহিনীকে প্রধানমন্ত্রী ও সরকারের উচ্চমহল থেকে আদেশ দেয়া হয়েছে। প্রতিদিনই সারাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আন্দোলনকারীদের গুলিবিদ্ধ লাশের অস্তিত্ব মিলছে। বড় নেতা যারা জেলের বাইরে আছে তারাও জীবন বাচাতে গা ঢাকা দিয়ে আছে।
সারাদেশের বিভিন্ন জায়গায় অবরোধ কে কেন্দ্র করে নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। বিশেষ করে চৌদ্দগ্রাম, গাইবান্ধা ও যাত্রাবাড়িতে ভয়াবহ ধরনের নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। বড় শহরগুলোতে কড়া পুলিশি পাহারার পাশাপাশি সারাদেশের সকল হাইওয়েতে নিরাপত্তার জন্যে বিজিবি, আনসার ও পুলিশ পাহারা রাখা হয়েছে। তারপরও কোথাও না কোথাও গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটছেই। বেশ কিছু টিভি চ্যানেলের রিপোর্ট অনুযায়ী পুলিশের কড়া পাহারাকে এড়িয়ে পিকেটাররা বিভিন্ন জায়গাতে রাস্তা আটকে ফেলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটাচ্ছে। এই ধরনের নাশকতা ছাড়াও বিচিত্র ধরনের কিছু নাশকতা ঘটেছে। চৌদ্দগ্রাম, গাইবান্ধা সহ বেশ কিছু জায়গায় পুলিশ-বিজিবির নাকের ডগা দিয়ে পেট্রোল বোমা দিয়ে পুড়িয়ে মারা হয়েছে অনেক নিষ্পাপ মানুষকে যেখানে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বা অন্য বাহিনীগুলো কাউকেই গ্রেফতার করেনি। অথচ এ ঘটনাগুলোয় বেগম জিয়া সহ অনেক জাতীয় নেতাকে আসামী করে মামলা হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানে পেট্রোলবোমা ও বোমা তৈরীর সরঞ্জামসহ গ্রেফতার হওয়া অনেকেই ছাড়া পেয়ে গেছে যাদের সাথে ক্ষমতাসীন দলের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে অনেক সংবাদমাধ্যম দাবী করেছে।
নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপের প্রতি বারবারই ক্ষমতাসীনগন অনীহা প্রকাশ করছেন। দেশের বড় দুটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি'র আদর্শ, সাংগঠনিক কাঠামো ও নীতিগতভাবে খুব বেশি পার্থক্য নেই। দুদলই কখনো না কখনো ইসলামপন্থী ও বামপন্থী দলগুলোর সাথে জোট বেধে রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশ নিয়েছে। দুদলের বিরুদ্ধেই একই ধরনের দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে, আর দুদলেই যথেষ্ট পরিমান মুক্তিযোদ্ধা আর রাজাকারের উপস্থিতি রয়েছে, এবং এ দুদলই বারবার ক্ষমতায় এসেছে। অপরদিকে বাম বা ডান-পন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর আদর্শ ও সাংগঠনিক কাঠামোর সাথে এ দুদলের আকাশ পাতাল তফাত। কিন্তু এত মিল থাকার পরও প্রধান এ দুটো দল একজন আরেকজনকে সহ্য করতে পারে না, কেউ কাউকে বিশ্বাসও করেনা। দেশে যেই নাশকতার ঘটনাগুলো ঘটছে তা অবশ্যই দেশবিরোধী কাজ, এবং এগুলো দেশবিরোধী শক্তিই করছে। এই দেশবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্যে প্রথমে তাদেরকে সনাক্ত করতে হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রধান শত্রুকে সনাক্ত করতে হলে অবশ্যই প্রথমে বন্ধুদেরকে কাছে টেনে নিতে হবে। সফলভাবে দেশ পরিচালনার সাথে সম্পৃক্ত কোন রাজনৈতিক দলই দেশের শত্রু হতে পারে না, অতএব আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হলে আমার বিশ্বাস দেশবিরোধী সকল চক্রান্ত অংকুরেই স্তব্ধ হয়ে যাবে। সরকারের বাহিনীগুলোর কাছে যথেষ্ট পরিমান মরনাস্ত্র রয়েছে, তাদেরকে আদেশ দিলে তারা হয়তো দেশের বিশাল এক জনগোষ্ঠিকে হত্যা করতে পারবে, কিন্তু লাশের উপর দাড়িয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকা অনেক কষ্টের, যারা ক্ষমতায় থাকবেন তারা তো নিশ্চয়ই মানুষের কাঠামোতেই তৈরী, অতএব আত্নগ্লানি খানিকটা হলেও তাদেরকে টলিয়ে দেবে। কুরআন ও ইতিহাস উভয়ে সাক্ষি যে, কোন অসভ্যই পৃথিবীতে টিকে নেই, টিকে থাকেনা।
৫ই জানুয়ারির ভোটার বিহীন নির্বাচনের পর প্রায় এক বছর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঠান্ডা থাকলেও নির্বাচনের বর্ষপূর্তিকে কেন্দ্র করে গরম হয়ে উঠে রাজনৈতিক অঙ্গন। একতরফা নির্বাচনকে নিয়ম রক্ষার নির্বাচন আক্ষা দিয়ে সরকার দ্রুত আলোচনার মাধ্যমে পরবর্তি নির্বাচনের ঘোষনা দেবার কথা থাকলেও সুযোগ বুঝে নিজেদের ক্ষমতাকে প্রলম্বিত করার চেষ্টা চরিত্র শুরু করে ক্ষমতাসীনগন। মধ্যবর্তি নির্বাচন না দেবার কারন হিসেবে তারা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তিমত্তার দুর্বলতা ও দেশের উন্নয়ন কার্যক্রমের ধারাবাহিকতাকে তুলে ধরে। নির্বাচন প্রত্যাশি রাজনৈতিক দলগুলো পুরো এক বছর নিজেদের ঘর গুছানো ও জনসমাবেশের মত ধারাবাহিক রাজনৈতিক কর্মসূচি অব্যাহত রাখে। এদিকে সরকারের এক বছর পূর্তিকে সামনে রেখে সরকার ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে বিরোধী দলগুলোর বেশ কয়েকটি সমাবেশ ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে বাধার সৃষ্টি করে। বিশেষ করে ৫ই জানুয়ারীতে তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ৪ই জানুয়ারী থেকে পরের প্রায় ১৩দিন ধরে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। মাস পার হয়ে গেলেও এখনো তিনি তাঁর অফিসেই অবস্থান করছেন, এখনো তাঁর অফিসে নেতাকর্মী ও কর্মচারীদের আসা যাওয়ার উপর সরকারী নিয়ন্ত্রন রয়েছে। ৫ তারিখের সমাবেশে যাবার পথে তাঁকে আটকে দেয়া হলে তিনি লাগাতার অবরোধের ঘোষনা দেন যা এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। অবরোধের পাশাপাশি বিভিন্ন সময় হরতাল কর্মসূচিও হয়ে চলেছে।
অবরোধ কার্যক্রম শুরুর সাথে সাথে সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে দাবি করা হয়েছিলো যে দেশের কোথাও কোন অবরোধ কার্যক্রম চলছে না, কিন্তু ব্যবসায়ী ও অন্যান্য মহল অবরোধে তাঁদের সকল কার্যক্রম প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে বলে দাবি করেছে। অবরোধ ও আন্দোলনের কোন অস্তিত্ব নেই বললেও সরকার ঠিকই এ আন্দোলন দমাতে আন্দোলনকারী সংগঠনগুলোর প্রধান নেতাদেরকে বন্দী কিংবা অবরুদ্ধ করে রেখেছে। আন্দোলনকারী/পিকেটার দেখলে সাথে সাথে গুলি করে হত্যা করার ব্যাপারে পুলিশ, বিজিবি ও অন্যান্য সকল সরকারী বাহিনীকে প্রধানমন্ত্রী ও সরকারের উচ্চমহল থেকে আদেশ দেয়া হয়েছে। প্রতিদিনই সারাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আন্দোলনকারীদের গুলিবিদ্ধ লাশের অস্তিত্ব মিলছে। বড় নেতা যারা জেলের বাইরে আছে তারাও জীবন বাচাতে গা ঢাকা দিয়ে আছে।
সারাদেশের বিভিন্ন জায়গায় অবরোধ কে কেন্দ্র করে নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। বিশেষ করে চৌদ্দগ্রাম, গাইবান্ধা ও যাত্রাবাড়িতে ভয়াবহ ধরনের নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। বড় শহরগুলোতে কড়া পুলিশি পাহারার পাশাপাশি সারাদেশের সকল হাইওয়েতে নিরাপত্তার জন্যে বিজিবি, আনসার ও পুলিশ পাহারা রাখা হয়েছে। তারপরও কোথাও না কোথাও গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটছেই। বেশ কিছু টিভি চ্যানেলের রিপোর্ট অনুযায়ী পুলিশের কড়া পাহারাকে এড়িয়ে পিকেটাররা বিভিন্ন জায়গাতে রাস্তা আটকে ফেলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটাচ্ছে। এই ধরনের নাশকতা ছাড়াও বিচিত্র ধরনের কিছু নাশকতা ঘটেছে। চৌদ্দগ্রাম, গাইবান্ধা সহ বেশ কিছু জায়গায় পুলিশ-বিজিবির নাকের ডগা দিয়ে পেট্রোল বোমা দিয়ে পুড়িয়ে মারা হয়েছে অনেক নিষ্পাপ মানুষকে যেখানে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বা অন্য বাহিনীগুলো কাউকেই গ্রেফতার করেনি। অথচ এ ঘটনাগুলোয় বেগম জিয়া সহ অনেক জাতীয় নেতাকে আসামী করে মামলা হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানে পেট্রোলবোমা ও বোমা তৈরীর সরঞ্জামসহ গ্রেফতার হওয়া অনেকেই ছাড়া পেয়ে গেছে যাদের সাথে ক্ষমতাসীন দলের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে অনেক সংবাদমাধ্যম দাবী করেছে।
নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপের প্রতি বারবারই ক্ষমতাসীনগন অনীহা প্রকাশ করছেন। দেশের বড় দুটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি'র আদর্শ, সাংগঠনিক কাঠামো ও নীতিগতভাবে খুব বেশি পার্থক্য নেই। দুদলই কখনো না কখনো ইসলামপন্থী ও বামপন্থী দলগুলোর সাথে জোট বেধে রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশ নিয়েছে। দুদলের বিরুদ্ধেই একই ধরনের দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে, আর দুদলেই যথেষ্ট পরিমান মুক্তিযোদ্ধা আর রাজাকারের উপস্থিতি রয়েছে, এবং এ দুদলই বারবার ক্ষমতায় এসেছে। অপরদিকে বাম বা ডান-পন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর আদর্শ ও সাংগঠনিক কাঠামোর সাথে এ দুদলের আকাশ পাতাল তফাত। কিন্তু এত মিল থাকার পরও প্রধান এ দুটো দল একজন আরেকজনকে সহ্য করতে পারে না, কেউ কাউকে বিশ্বাসও করেনা। দেশে যেই নাশকতার ঘটনাগুলো ঘটছে তা অবশ্যই দেশবিরোধী কাজ, এবং এগুলো দেশবিরোধী শক্তিই করছে। এই দেশবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্যে প্রথমে তাদেরকে সনাক্ত করতে হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রধান শত্রুকে সনাক্ত করতে হলে অবশ্যই প্রথমে বন্ধুদেরকে কাছে টেনে নিতে হবে। সফলভাবে দেশ পরিচালনার সাথে সম্পৃক্ত কোন রাজনৈতিক দলই দেশের শত্রু হতে পারে না, অতএব আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হলে আমার বিশ্বাস দেশবিরোধী সকল চক্রান্ত অংকুরেই স্তব্ধ হয়ে যাবে। সরকারের বাহিনীগুলোর কাছে যথেষ্ট পরিমান মরনাস্ত্র রয়েছে, তাদেরকে আদেশ দিলে তারা হয়তো দেশের বিশাল এক জনগোষ্ঠিকে হত্যা করতে পারবে, কিন্তু লাশের উপর দাড়িয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকা অনেক কষ্টের, যারা ক্ষমতায় থাকবেন তারা তো নিশ্চয়ই মানুষের কাঠামোতেই তৈরী, অতএব আত্নগ্লানি খানিকটা হলেও তাদেরকে টলিয়ে দেবে। কুরআন ও ইতিহাস উভয়ে সাক্ষি যে, কোন অসভ্যই পৃথিবীতে টিকে নেই, টিকে থাকেনা।